RSS

Saturday, January 15, 2011

প্রতি সপ্তাহে এক পাউন্ড ওজন কমান

বাড়তি ওজনের বিড়ম্বনা তো কম নয়। একে তো দেখতে বেঢপ লাগে তার ওপর হাজারো স্বাস্থ্যগত সমস্যা আর অসুখ বিসুখের ঝুঁকি তো রয়েছেই। কিন্তু এই বাড়তি ওজন কমানো তো একেবারে সহজ কথা নয়। ডায়েটিং ব্যায়াম তো আছেই, হাল আমলে ওষুধ-পত্তর আর তথাকথিত সিস্নমিং সেন্টারের শরণাপন্ন হচ্ছেন অনেকেই ওজন কমানোর আশায়। কিন্তু এসবে সবাই কি কাঙ্খিত ফল পাচ্ছেন? প্রকৃতপক্ষে চিকিৎসা করে বা ওষুধ খেয়ে মোটা কমানো মোটেও নিরাপদ নয়। বরং নানাবিধ ক্ষতিকর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া আপনাকে অসুস্থ করে তুলবে। ওজন কমাতে গিয়ে আপনি নিশ্চয়ই অসুস্থ হতে চান না।

ডায়েটিং করে ওজনকে নিয়ন্ত্রণ রাখা যায় ঠিকই-কিন্তু বাড়তি ওজন কি আদৌ কমানো যায়। তাছাড়া শরীরের স্বাভাবিক কার্যক্রম চালাতে তো খেতে হবেই। আসলে ডায়েটিং এর পাশাপাশি এক্সারসাইজ বা নিয়মিত ব্যায়াম করাই হলো ওজন কমানোর কার্যকর পন্থা। অন্তত স্বাস্থ্য গবেষকগণ তাই বলেন। কিন্তু এসবেরও নির্দিষ্ট নিয়মকানুন আছে, নির্দিষ্ট মাত্রা আছে। আমরা অনেকেই জানি এক পাউন্ড ওজন কমাতে হলে শরীরে ৩৫০০ ক্যালরি পোড়াতে হবে। কিন্তু কি পরিমাণ ব্যায়াম করলে আপনার এই উদ্দেশ্য হাসিল হবে? আসুন এই প্রসঙ্গে জানা যাক।

প্রথম পদ্ধতি:সপ্তাহে চার থেকে পাঁচ দিন মাঝারি গতিতে ৩০ মিনিট দেঁৗড়ান। দেঁৗড়টা হবে এমন গতিতে যেন ৩০ মিনিটে আপনি ৩ মাইল পথ পেরুতে পারেন। অথর্াৎ ১০ মিনিটে ১ মাইল .

দ্বিতীয় পদ্ধতি: প্রতিদিন ৩০ মিনিট সাইকেল চালান, ঘন্টায় ১২ মাইল বেগে। আর প্রতিদিনের খাবারের তালিকা থেকে ২৫০ ক্যালরি ছেঁটে দিন। এককাপ চা আর একটা সমুচা
না খেলেই ২৫০ ক্যালরি বাদ পড়ে যাবে।
এভাবে কিছুদিন অভ্যাস করতে থাকুন- দেখবেন সপ্তাহে এক পাউন্ড করে ওজন কমিয়ে ফেলেছেন।

1 comments:

রাহাত said...

এককাপ চা আর একটা সমুচা না খেলেই ২৫০ ক্যালরি বাদ পড়ে যাবে। এইটা কি সত্যি..?? যে সব খাদ্য খাচ্ছি.. সেগুলোতে ক্যালোরি মাপার উপায় কি..???

Post a Comment