RSS

Tuesday, October 26, 2010

পুর পুরে পরোটা

তরকারি বা চাটনি যা-ই থাকুক না কেন, পরোটা দিয়ে খেতে বেশ। আবার নানা রকম পুরভরা থাকলে কিন্তু এসব আর লাগেই না, শুধু পরটাই খেয়ে ফেলা যায়। কল্পনা রহমান দিয়েছেন পুর পুরে কয়েকটি পরোটা তৈরির প্রণালি।

আলু পরোটা
উপকরণ: আলুসিদ্ধ ২ কাপ, পেঁয়াজ কুচি ২ টেবিল চামচ, তেল ৩ টেবিল চামচ, আদা বাটা সিকি চা চামচ, রসুন বাটা ১ চা চামচ, জিরা বাটা আধা চা চামচ, পেঁয়াজ বাটা ২ টেবিল চামচ, গোল মরিচ আধা চা চামচ, লবণ ২ চা চামচ, শুকনা মরিচ ১ চা চামচ, ময়দা পরিমাণমতো।
প্রণালি: পাত্রে তেল ও পেঁয়াজ দিয়ে বাদামি হলে আদা, রসুন, জিরা, গোলমরিচ, শুকনা মরিচ, পেঁয়াজ বাটা ও লবণ দিয়ে কষাতে হবে। এবার আলু সেদ্ধ দিয়ে নেড়ে নামাতে হবে। তারপর ময়দার সঙ্গে তা মাখাতে হবে। সবশেষে পরোটা বেলে ছেঁকা তেলে ভাজতে হবে।

এ সময়ে ত্বকের যত্ন

সারা দিন কড়া রোদ, রাতে হালকা ঠান্ডা। শীত আসার আগামবার্তা। আবহাওয়ার সঙ্গে ত্বকেরও পরিবর্তন হচ্ছে। খুঁটিনাটি যত্ন এখন থেকেই নিলে সারা শীতে থাকতে পারবেন সতেজ।
রূপবিশেষজ্ঞ ফারজানা আরমান জানান, এ সময়টাতে ত্বক স্পর্শকাতর হয়ে যায়। মাঝেমধ্যে দেখা দিতে পারে র‌্যাশ। গরমের জন্য যেসব পণ্য এত দিন ব্যবহার করা হয়েছে, সেগুলো বদলে নিতে হবে ধীরে ধীরে এখন থেকেই।

ছোটদের সামনে বড়দের আচরণ

আড্ডায় বড়দের মধ্যে চলছে নানা আলাপ। অন্যের সমালোচনাও। চিৎকার করে মা-বাবা ঝগড়া করছেন। ফোনে বন্ধুকে বলছেন অশালীন কথা। খাবার টেবিলে বসে কাজের লোককে ধমক দিচ্ছেন। টিভিতে দিনমান দেখছেন নাটক, সিনেমা। তবে বাড়িতে কিন্তু ছোট শিশু আছে। তার সামনেই চলছে এসব। আমরা ভাবছি ও তো ছোট, এসব বুঝবে না। কিন্তু শিশুর মনের ওপর এসবের কী প্রভাব পড়ছে, তা কি ভেবে দেখেছি আমরা? আমরা অসচেতনভাবেই ছোটদের সামনে এমন অনেক আচরণ করে থাকি। বড়রা বেশির ভাগ সময় খেয়াল করি না, ছোটরা এসব আচরণ ধারণ করছে। তা থেকেই পরে নানা সমস্যা দেখা দেয়।

Wednesday, October 13, 2010

ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন

সারা দিন কাজের পর ক্লান্ত হয়ে যায় শরীর ও মন। ক্লান্তিহীন থাকার জন্য সচেতন থাকতে হবে সব সময়—সেটা হোক শীত বা গরম কাল। তাই মন ও শরীর ভালো রাখার জন্য থাকতে হবে বাড়তি সচেতনতা। দিনের শুরুতে বা সারা দিন কাজের শেষে অবসর সময়টুকু কাজে লাগাতে পারেন।

সময়ের কাজ সময়ে

সারা দিন যেন কেটে যায় নানা কাজে। দম ফেলার ফুসরত নেই। আর এসবের মধ্যে নিজের জন্য একটু সময় রাখার কথা তো ভাবাই যায় না। কর্মজীবী মেয়েদের জীবনটা যেন এমনই। তবে একটু বুঝে সময়ের সঠিক ব্যবহার করলেই কিন্তু এ পরিস্থিতি এড়ানো যায়। সে জন্য প্রয়োজন পরিবারের সবার আন্তরিক সহযোগিতা ও সঠিক পরিকল্পনা।