RSS

Tuesday, September 15, 2009

পোশাক বুঝে হেয়ারস্টাইল


ঈদের দিনে পোশাকের পাশাপাশি যারা সাজের চমক দিয়ে অন্যকে চমকে দিতে চান তাদের জন্য পারফেক্ট মেকওভারের অন্যতম শর্ত হচ্ছে পারফেক্ট হেয়ারস্টাইল। চমৎকার মেক-আপ, সুদৃশ্য পোশাক, দৃষ্টি নন্দন অ্যাকসেসরিজ কোনোটাই সম্পূর্ণতা পাবে না যদি না আপনার হেয়ার স্টাইল যথাযথ না হয়। ঈদের দিনে যারা সালোয়ার কামিজ পড়বেন তারা ঈদের দিনের সকালের সাজ হিসেবে চুল ছেড়ে দিয়ে রাখতে পারেন। তবে এসব ক্ষেত্রে চুল সোজা ব্লো ডাই করে নেয়া সবচেয়ে ভাল। এছাড়া সকালের সাজে ট্র্যাডিশনাল শাড়ি কিংবা অন্যান্য পোশাকের সাথেও ব্লো ডাই চুল বেশ মানিয়ে যায়। অন্যদিকে যারা ঈদের সকালেই খানিকটা ফাঙ্কি পোশাক পড়তে চান তারা জিন্স-টপস্, কুর্তা, লং স্কার্ট, ওয়েস্টার্ন, জর্জেট বা শিফনের শাড়ির সঙ্গে চুল আয়রন করে নিতে পারেন। সাধারণত টিনএজ ও তরুণীদের এ ধরনের খোলা চুলে বেশি মানায়। তবে হেয়ারস্টাইলের সাথে সকালের সাজেও থাকা চাই একটা স্নিগ্ধ আর হালকা সতেজতার স্পর্শ।

দুপুরের সাজে যারা একটু ট্রেডিশনাল শাড়ি পড়তে চান তারা সাজের মধ্যে একটা ইস্টার্ন লুক ফুটিয়ে তোলার জন্য চুলের মাঝে মানানসই কোনো ফুল গুঁজে দিতে পারেন। এছাড়া শাড়ির সাথের এক্সেসরিজ এ যদি বাঙালিয়ানা ভাব ফুটিয়ে তুলতে চান তাহলে চুল খোঁপা করেও যেতে পারেন দুপুরের নেমন্তন্নে।

রাতের সাজে লেহেঙ্গা, ইভিনিং গাউন বা জর্জেট কাজ করা শাড়ির সঙ্গে স্পাইরাল, ফ্রেঞ্চরোল, র‌্যাফেল লুক কিংবা মাঝখানে সিঁথি বা একপাশে সিঁথি করে স্ক্যাল্প টপে হালকা করে বুমেশ করে নিতে পারেন। এছাড়া ৬০’এস স্টাইলে খোঁপা বা বেনী করলেও মন্দ দেখাবে না। ট্র্যাডিশনাল শাড়িতে সামনে সিঁথি করে দু’পাশে পিছনে খোঁপা বা ঘাড়ের কাছে নেট দিয়ে লো কন করে একপাশে ফুল বা খোঁপা জড়িয়ে ফুলের মালা দিলেও দারুণ দেখাবে। এছাড়া রাতের পার্টিতে কাজ করা কালো জর্জেট বা গর্ডিয়োস ইভিনিং গাউনের সঙ্গে সামনে জেল দিয় পরিপাটি করে টেনে নিয়ে পিছনে বান করলে সহজেই সাজের মাঝে একটা অভিজাত ‘লুক’ নিয়ে আসা যায়। এক্ষেত্রে প্রয়োজনে নেট ব্যবহার করতে পারেন। এছাড়া ওয়েস্টার্ন লুকের পার্টি ড্রেসের সঙ্গে ফ্রন্ট সেটিং করে পেছনে স্পাইরাল কিংবা টং দিয়ে লম্বা লুজ কার্লস করলে ভাল লাগবে। কিংবা চুলে পানি স্প্রে করে হাত দিয়ে ক্যাশড করে ‘ওয়েট লুক’ আনলেও আপনাকে অন্যদের থেকে আলাদা মনে হবে। ঈদের দিনে অপেক্ষাকৃত কম বয়সীরা ‘স্মার্ট লুক’ হিসেবে জিন্স-টপস্রে সাথে সামনে থেকে চুল পেছনের দিকে টেনে নিয়ে আয়রন করে পনিটেল বাঁধতে পারেন। তবে সবার জন্যই যে কথাটি অতি গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে মনে রাখতে হবে তাহলো এসব হেয়ারস্টাইল করার জন্য চুল প্রথমেই ভাল করে শ্যাম্পু করে নিতে হবে। আর শ্যাম্পু করা পরিষ্কার চুলেই যেকোনো হেয়ারস্টাইল সবচেয়ে ভাল ফুটে উঠবে।
পোশাক বুঝে হেয়ারস্টাইল
ঈদের দিনে পোশাকের পাশাপাশি যারা সাজের চমক দিয়ে অন্যকে চমকে দিতে চান তাদের জন্য পারফেক্ট মেকওভারের অন্যতম শর্ত হচ্ছে পারফেক্ট হেয়ারস্টাইল। চমৎকার মেক-আপ, সুদৃশ্য পোশাক, দৃষ্টি নন্দন অ্যাকসেসরিজ কোনোটাই সম্পূর্ণতা পাবে না যদি না আপনার হেয়ার স্টাইল যথাযথ না হয়। ঈদের দিনে যারা সালোয়ার কামিজ পড়বেন তারা ঈদের দিনের সকালের সাজ হিসেবে চুল ছেড়ে দিয়ে রাখতে পারেন। তবে এসব ক্ষেত্রে চুল সোজা ব্লো ডাই করে নেয়া সবচেয়ে ভাল। এছাড়া সকালের সাজে ট্র্যাডিশনাল শাড়ি কিংবা অন্যান্য পোশাকের সাথেও ব্লো ডাই চুল বেশ মানিয়ে যায়। অন্যদিকে যারা ঈদের সকালেই খানিকটা ফাঙ্কি পোশাক পড়তে চান তারা জিন্স-টপস্, কুর্তা, লং স্কার্ট, ওয়েস্টার্ন, জর্জেট বা শিফনের শাড়ির সঙ্গে চুল আয়রন করে নিতে পারেন। সাধারণত টিনএজ ও তরুণীদের এ ধরনের খোলা চুলে বেশি মানায়। তবে হেয়ারস্টাইলের সাথে সকালের সাজেও থাকা চাই একটা স্নিগ্ধ আর হালকা সতেজতার স্পর্শ।

দুপুরের সাজে যারা একটু ট্রেডিশনাল শাড়ি পড়তে চান তারা সাজের মধ্যে একটা ইস্টার্ন লুক ফুটিয়ে তোলার জন্য চুলের মাঝে মানানসই কোনো ফুল গুঁজে দিতে পারেন। এছাড়া শাড়ির সাথের এক্সেসরিজ এ যদি বাঙালিয়ানা ভাব ফুটিয়ে তুলতে চান তাহলে চুল খোঁপা করেও যেতে পারেন দুপুরের নেমন্তন্নে।

রাতের সাজে লেহেঙ্গা, ইভিনিং গাউন বা জর্জেট কাজ করা শাড়ির সঙ্গে স্পাইরাল, ফ্রেঞ্চরোল, র‌্যাফেল লুক কিংবা মাঝখানে সিঁথি বা একপাশে সিঁথি করে স্ক্যাল্প টপে হালকা করে বুমেশ করে নিতে পারেন। এছাড়া ৬০’এস স্টাইলে খোঁপা বা বেনী করলেও মন্দ দেখাবে না। ট্র্যাডিশনাল শাড়িতে সামনে সিঁথি করে দু’পাশে পিছনে খোঁপা বা ঘাড়ের কাছে নেট দিয়ে লো কন করে একপাশে ফুল বা খোঁপা জড়িয়ে ফুলের মালা দিলেও দারুণ দেখাবে। এছাড়া রাতের পার্টিতে কাজ করা কালো জর্জেট বা গর্ডিয়োস ইভিনিং গাউনের সঙ্গে সামনে জেল দিয় পরিপাটি করে টেনে নিয়ে পিছনে বান করলে সহজেই সাজের মাঝে একটা অভিজাত ‘লুক’ নিয়ে আসা যায়। এক্ষেত্রে প্রয়োজনে নেট ব্যবহার করতে পারেন। এছাড়া ওয়েস্টার্ন লুকের পার্টি ড্রেসের সঙ্গে ফ্রন্ট সেটিং করে পেছনে স্পাইরাল কিংবা টং দিয়ে লম্বা লুজ কার্লস করলে ভাল লাগবে। কিংবা চুলে পানি স্প্রে করে হাত দিয়ে ক্যাশড করে ‘ওয়েট লুক’ আনলেও আপনাকে অন্যদের থেকে আলাদা মনে হবে। ঈদের দিনে অপেক্ষাকৃত কম বয়সীরা ‘স্মার্ট লুক’ হিসেবে জিন্স-টপস্রে সাথে সামনে থেকে চুল পেছনের দিকে টেনে নিয়ে আয়রন করে পনিটেল বাঁধতে পারেন। তবে সবার জন্যই যে কথাটি অতি গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে মনে রাখতে হবে তাহলো এসব হেয়ারস্টাইল করার জন্য চুল প্রথমেই ভাল করে শ্যাম্পু করে নিতে হবে। আর শ্যাম্পু করা পরিষ্কার চুলেই যেকোনো হেয়ারস্টাইল সবচেয়ে ভাল ফুটে উঠবে।

0 comments:

Post a Comment