বইপত্র, খেলনা, জামাকাপড়, জুতা_বাচ্চাদের নানারকম জিনিসপত্র সামলানোর সহজ পরামর্শ_
০০ বাচ্চার ঘরের দেয়ালজুড়ে লাগিয়ে দিন হোয়াইট বোর্ড এবং সফট বোর্ড। এতে করে দেয়ালে অাঁকার অভ্যাস থাকলে অসুবিধে হবে না। ওয়াশেবল ওয়ালপেপার লাগাতে পারেন। এতে করে ধোঁয়া-মোছা করতে সুবিধা হবে।
০০ খেলনা রাখার জন্য ব্যবহার করুন বড় বাস্কেট বা গামলা। খেলা হয়ে গেলে খেলনাগুলো তুলে রাখতেও সুবিধা হবে। তবে বই, পুতুল বা ছোট ছোট খেলনাগাড়ি সাজিয়ে রাখার জন্য একটা টানা লম্বা শোকেস বানিয়ে দেওয়াই ভালো।
০০ বাচ্চাদের জুতো প্রায়ই ম্যাড়ম্যাড়ে হয়ে যায় ধুলো-ময়লা লেগে। বিশেষ করে জুতোর সামনের দিকের অংশ। কাঁচা আলুর সস্নাইস দিয়ে এই ম্যাড়ম্যাড়ে অংশ একবার ঘষে নিয়ে তারপর পলিশ করুন। দেখবেন, নতুনের মতো ঝকঝক করছে।
০০ নানা ধরনের হ্যান্ডক্র্যাফটের জিনিস তৈরি করতে আঠার প্রয়োজন হয়। ময়দা ও পানির পাতলা মিশ্রণ তৈরি করে কম আগুনে ঘন করে ফুটিয়ে দিন। ছোট বাচ্চাদের জন্য এই আঠা তৈরি করে দিন।
০০ পেন্সিল লিখতে লিখতে যখন শেষ হয়ে যায় তখন ফেলে না দিয়ে কম্পাসের সঙ্গে ব্যবহার করার জন্য জ্যামিতিবক্সে রাখুন।
০০ স্যান্ডপেপার, পেন্সিলবক্সের মাপে কেটে নিয়ে বক্সের মধ্যে ফিট করে দিন। রাবার পরিষ্কার করতে হলে স্যান্ডপেপারের ওপর ঘষলেই পরিষ্কার হয়ে যাবে। বাচ্চার চুলে চুইংগাম লেগে গেলে কটন উল প্যাড, নারকেল তেলে ডুবিয়ে ঘষুন। উঠে যাবে।
০০ গেমস ও পাজল রাখার জন্য পুরোনো পস্নাস্টিকের কন্টেনার ব্যবহার করুন।
০০ বাচ্চার ওয়ারড্রোবে প্রচুর হ্যাঙ্গারের ব্যবস্থা করুন, যাতে করে খুব সহজেই জামাকাপড় রাখতে পারে। ময়লা জামাকাপড় রাখার জন্য একটা আলাদা লন্ড্রি বাস্কেট অবশ্যই কিডস রুমে রাখবেন।
০০ বাচ্চাদের খেলনাগুলো সবসময় ঝেড়ে-মুছে পরিষ্কার করে রাখুন।
০০ নিউবর্ন বেবির জন্য নাইলন বা সিনথেটিকের জিনিস ব্যবহার করবেন না। নাইলন বা সিনথেটিক থেকে স্কিনে র্যাশ হতে পারে। বাচ্চাদের জন্য প্রস্তুত নরম উল ব্যবহার করুন।
০০ ঘরের এবং মেঝেতে নিউট্রাল কালার ব্যবহার করে উজ্জ্বল রঙের অ্যাকসেসরিজ ব্যবহার করুন। বাচ্চার পছন্দ বদলানোর সাথে সাথে তার ব্যবহূত বালিশ, বেডকভার, চেয়ার-টেবিলের রংও বদলে ফেলুন। পুরো ঘর আর রং করতে হবে না।
০০ দরকারি জিনিসগুলো হাতের কাছে রাখুন। খুব উঁচু নয়, কিন্তু ড্রয়ার ক্যাবিনেট রাখুন বাচ্চার ঘরে। খেয়াল রাখবেন, কোনো আসবাবপত্রই যেন ভারি বা ধারালো কোণযুক্ত না হয়।
০০ বাচ্চার ঘরে একটা বস্ন্যাকবোর্ড রাখুন। কিছু বলতে হলে সেখানে এঁকে দিন। নিজেদের বেডরুমের সঙ্গে বাচ্চার ঘরে যাওয়ার লাগোয়া দরজা করে নিন। কোনো রকমের সমস্যা হলে সহজেই যাতে আপনার সাহায্য নিতে পারে।
০০ বাচ্চার বয়স উপযোগী খেলনা কিনে দিন। টক্সিনমুক্ত ভালোমানের পস্নাস্টিকের খেলনা ব্যবহার করার চেষ্টা করুন।
০০ বাচ্চার ঘরে গল্পের বই, পড়ার বই আলাদা র্যাকে সুন্দর করে সাজিয়ে দিন। এতে পড়াশোনাতেও বাচ্চার উৎসাহ বাড়বে আবার নিজে ঘর গুছিয়ে রাখার চেষ্টাও করবে।
০০ বাচ্চার ঘরের দেয়ালজুড়ে লাগিয়ে দিন হোয়াইট বোর্ড এবং সফট বোর্ড। এতে করে দেয়ালে অাঁকার অভ্যাস থাকলে অসুবিধে হবে না। ওয়াশেবল ওয়ালপেপার লাগাতে পারেন। এতে করে ধোঁয়া-মোছা করতে সুবিধা হবে।
০০ খেলনা রাখার জন্য ব্যবহার করুন বড় বাস্কেট বা গামলা। খেলা হয়ে গেলে খেলনাগুলো তুলে রাখতেও সুবিধা হবে। তবে বই, পুতুল বা ছোট ছোট খেলনাগাড়ি সাজিয়ে রাখার জন্য একটা টানা লম্বা শোকেস বানিয়ে দেওয়াই ভালো।
০০ বাচ্চাদের জুতো প্রায়ই ম্যাড়ম্যাড়ে হয়ে যায় ধুলো-ময়লা লেগে। বিশেষ করে জুতোর সামনের দিকের অংশ। কাঁচা আলুর সস্নাইস দিয়ে এই ম্যাড়ম্যাড়ে অংশ একবার ঘষে নিয়ে তারপর পলিশ করুন। দেখবেন, নতুনের মতো ঝকঝক করছে।
০০ নানা ধরনের হ্যান্ডক্র্যাফটের জিনিস তৈরি করতে আঠার প্রয়োজন হয়। ময়দা ও পানির পাতলা মিশ্রণ তৈরি করে কম আগুনে ঘন করে ফুটিয়ে দিন। ছোট বাচ্চাদের জন্য এই আঠা তৈরি করে দিন।
০০ পেন্সিল লিখতে লিখতে যখন শেষ হয়ে যায় তখন ফেলে না দিয়ে কম্পাসের সঙ্গে ব্যবহার করার জন্য জ্যামিতিবক্সে রাখুন।
০০ স্যান্ডপেপার, পেন্সিলবক্সের মাপে কেটে নিয়ে বক্সের মধ্যে ফিট করে দিন। রাবার পরিষ্কার করতে হলে স্যান্ডপেপারের ওপর ঘষলেই পরিষ্কার হয়ে যাবে। বাচ্চার চুলে চুইংগাম লেগে গেলে কটন উল প্যাড, নারকেল তেলে ডুবিয়ে ঘষুন। উঠে যাবে।
০০ গেমস ও পাজল রাখার জন্য পুরোনো পস্নাস্টিকের কন্টেনার ব্যবহার করুন।
০০ বাচ্চার ওয়ারড্রোবে প্রচুর হ্যাঙ্গারের ব্যবস্থা করুন, যাতে করে খুব সহজেই জামাকাপড় রাখতে পারে। ময়লা জামাকাপড় রাখার জন্য একটা আলাদা লন্ড্রি বাস্কেট অবশ্যই কিডস রুমে রাখবেন।
০০ বাচ্চাদের খেলনাগুলো সবসময় ঝেড়ে-মুছে পরিষ্কার করে রাখুন।
০০ নিউবর্ন বেবির জন্য নাইলন বা সিনথেটিকের জিনিস ব্যবহার করবেন না। নাইলন বা সিনথেটিক থেকে স্কিনে র্যাশ হতে পারে। বাচ্চাদের জন্য প্রস্তুত নরম উল ব্যবহার করুন।
০০ ঘরের এবং মেঝেতে নিউট্রাল কালার ব্যবহার করে উজ্জ্বল রঙের অ্যাকসেসরিজ ব্যবহার করুন। বাচ্চার পছন্দ বদলানোর সাথে সাথে তার ব্যবহূত বালিশ, বেডকভার, চেয়ার-টেবিলের রংও বদলে ফেলুন। পুরো ঘর আর রং করতে হবে না।
০০ দরকারি জিনিসগুলো হাতের কাছে রাখুন। খুব উঁচু নয়, কিন্তু ড্রয়ার ক্যাবিনেট রাখুন বাচ্চার ঘরে। খেয়াল রাখবেন, কোনো আসবাবপত্রই যেন ভারি বা ধারালো কোণযুক্ত না হয়।
০০ বাচ্চার ঘরে একটা বস্ন্যাকবোর্ড রাখুন। কিছু বলতে হলে সেখানে এঁকে দিন। নিজেদের বেডরুমের সঙ্গে বাচ্চার ঘরে যাওয়ার লাগোয়া দরজা করে নিন। কোনো রকমের সমস্যা হলে সহজেই যাতে আপনার সাহায্য নিতে পারে।
০০ বাচ্চার বয়স উপযোগী খেলনা কিনে দিন। টক্সিনমুক্ত ভালোমানের পস্নাস্টিকের খেলনা ব্যবহার করার চেষ্টা করুন।
০০ বাচ্চার ঘরে গল্পের বই, পড়ার বই আলাদা র্যাকে সুন্দর করে সাজিয়ে দিন। এতে পড়াশোনাতেও বাচ্চার উৎসাহ বাড়বে আবার নিজে ঘর গুছিয়ে রাখার চেষ্টাও করবে।
0 comments:
Post a Comment