RSS

Monday, March 7, 2011

কাঁচা আম

অল্প কিছুদিনের মধ্যেই শুরু হচ্ছে আমের সিজন। আমরা ব্যস্ত হয়ে পড়ব এই ফলটিকে বিভিন্নরূপে পাওয়ার জন্য। কাঁচা, পাকা আমের জুস, আচার আরও কত কি। কাঁচা আমের গুণাগুণ বিশেস্নষণ করতে গেলে অনেক কথাই বলতে হয়। জেনে নিন কাঁচা আমের উপকারিতা সম্পর্কে_

ভিটামিন সমৃদ্ধ ও মিনারেলে ভরপুর

০০ ক্যারোটিন ও ভিটামিনে সমৃদ্ধ কাঁচা আম চোখ ভালো রাখার জন্য দরকার। বিটা ক্যারোটিন থাকায় হার্ট ডিজিজ প্রতিরোধে সাহায্য করে।
০০ ভিটামিন বি-১ ও ভিটামিন-২ ভালো পরিমাণে রয়েছে।
০০ ক্যালসিয়াম ও আয়রন রয়েছে।
০০ ফিজিক্যালি অ্যাক্টিভ হলে বা নিয়মিত এক্সারসাইজের অভ্যেস থাকলে কাঁচা আম খেতে পারেন। পটাশিয়ামের অভাব পূরণ করতে পারে।
০০ পটাশিয়াম ও ম্যাগনেশিয়াম প্রচুর পরিমাণে থাকায় অ্যাসিডিটি মাসল ক্র্যাম্প, স্ট্রেস ও হার্টের সমস্যায় উপকারী।
০০ কাঁচা আমে প্রচুর পরিমাণে আয়রন থাকায় তা অ্যানিমিয়া সমস্যায় বেশ উপকারী।

রোগ প্রতিরোধ

০০ ফাইবার সমৃদ্ধ হওয়ায় কনস্টিপেশন দূর করে। এ ছাড়া কোলন ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করে।
০০ কলেরা, অ্যানিমিয়া ও টিউবারকিউলোসিস প্রতিরোধে সাহায্য করে।
০০ ভিটামিন সি সমৃদ্ধ হওয়ায় রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে তোলে ও গরমের সময় সর্দিগর্মি থেকে রক্ষা করে।
০০ আমের বীজ শুকনো করে পাউডার ফর্মে ডায়রিয়া সারানোর জন্য কাজে লাগে।
০০ ডায়বেটিসের সমস্যার প্রকোপ কমাতে আম গাছের পাতা সাহায্য করে।
০০ নেফ্রাইটিসের সমস্যায়, কিডনির সমস্যায় সাহায্য করে।
০০ নিঃশ্বাসের সমস্যা, জ্বরের সমস্যা উপশম করে।

অন্যান্য উপকারিতা

০০ যথেষ্ট পরিমাণ কার্বোহাইড্রেট রয়েছে।
০০ অ্যালকালাইন জাতীয় খাবার হওয়ায় অ্যাসিডিটি উপশমে ভালো কাজ করে।
০০ অ্যান্টি অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ হওয়ায় অ্যান্টি-ভাইরাস ও অ্যান্টি-ক্যান্সার উপাদান রয়েছে।
০০ ত্বক উজ্জ্বল রাখতে আমের পাল্প সাহায্য করে।
০০ রোমকূপের মুখ বন্ধ হয়ে যাওয়ার সমস্যা কমাতে সাহায্য করে। আমের পাতলা সস্নাইস ত্বকের ওপর কিছুক্ষণ রেখে মুখ ধুয়ে ফেলুন।
০০ কাঁচা আম শুকিয়ে তৈরি করা আমচুর গুঁড়ো স্কার্ভি সারানোয় কার্যকর।
০০ কাঁচা আমে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি আছে। এমন কি পাকা আমের তুলনায় কাঁচা আমে ভিটামিন সি বেশি পরিমাণে থাকে

























0 comments:

Post a Comment