০০ আপনি যদি হাউজওয়াইফ হন, তা হলে সবাই অফিস বা স্কুল-কলেজে বেরিয়ে যাওয়ার পর পুরো বাড়ির কোথায় কোথায় গোছানো প্রয়োজন, দেখে হিসাব করে নিন।
০০ একেকদিন ঘরের একেক জায়গা বেছে নিন। সব একদিনে করতে যাবেন না।
০০ ঘরের প্রয়োজনীয় জিনিসগুলো হাতের কাছে গুছিয়ে রাখুন, যাতে বেশি খুঁজতে না হয়।
০০ আপনার সন্তানের আলমারি নিজে না গুছিয়ে ছুটির দিনে ওদের দিয়েই গোছান। এতে গোছানোর অভ্যাস হবে। প্রয়োজনে আপনি সাহায্য করুন।
০০ আপনি যদি ওয়ার্কিং ওম্যান হন, তা হলে কাজের গুরুত্ব সেট করুন। সে অনুযায়ী পরপর গোছান।
০০ যার রুম গোছাচ্ছেন তার রুচিকে প্রাধান্য দিন।
০০ আপনি ঘরে থাকছেন বলে সব আপনার একার সামলোতে হবে_এমন নয়, বাড়ির অন্য সদস্যদের উপরও দায়িত্ব দিন। চাপ বেশি হলে তাদের সাথে প্রয়োজনে খোলামেলা কথা বলে নিতে পারেন।
০০ প্রতিদিন ঘর গোছানো সম্ভব না হলে যেকোনো ২-৩টি ছুটির দিন বেছে নিন।
০০ কাজ ভাগ করে নিতে পারেন, একেকজন একেক রুম গোছাতে পারেন।
০০ অফিসের কাজের মতো ঘর গুছিয়ে রাখা নিয়ে টেনশন করবেন না। ব্যাপারটা এনজয় করুন।
০০ অপ্রয়োজনীয় জিনিসগুলো আলমারির একেবারে পেছনে রাখুন। যাতে সহজে এগুলো নাড়াচাড়া করতে না হয়।
০০ ঘর গোছানোর ব্যাপারে বাড়ির সবার মতামত চান, তা হলে ওরা ব্যাপারটা এনজয় করবে এবং নিজেদের ইনভলভ করতে পারবে।
০০ মনে রাখবেন, কখনোই নিজের রুচি অন্যের উপর চাপিয়ে দেবেন না। তাদের রুচির প্রাধান্য দিন। বাইরে যান বলে ঘর গোছানোর সময় পান না_এই অজুহাতটা কিন্তু ঠিক নয়।
0 comments:
Post a Comment