RSS

Monday, January 4, 2010

মধুচন্দ্রিমায়...

শীতের আমেজ থাকতেই নবদম্পতিরা কোথাও গিয়ে মধুচন্দ্রিমা সেরে আসতে পারেন। ঘুরতে যাওয়ার জন্য শীতের সময়টার আলাদা একটা আবেদন আছে। বাংলাদেশে বেড়ানোর জন্য অনেক জায়গা রয়েছে। সুন্দরবন, কক্সবাজার, পাহাড়পুর, মহাস্থানগড়, দিনাজপুরের স্বপ্নপুরী, রামসাগর, তেঁতুলিয়া, কুয়াকাটা সমুদ্রসৈকতের সূর্যোদয়-সূর্যাস্ত, রাঙামাটি, বান্দরবান, চিম্বুক পাহাড়, সেন্ট মার্টিন, সিলেটের চা-বাগান, মাধবকুণ্ডের ঝরনা, জাফলং, জৈন্তা, খাসিয়াপল্লি—এসব জায়গায় অথবা আপনার পছন্দের যেকোনো জায়গা থেকে বেড়িয়ে আসতে পারেন। জেনে নিন বিভিন্ন পর্যটন-প্রতিষ্ঠানের কী ভ্রমণ প্যাকেজ রয়েছে মধুচন্দ্রিমা সামনে রেখে। নবদম্পতির জন্য নানা বিশেষ আয়োজনও করে থাকে তারা।

এবার নিন খাবারের খোঁজ

বিয়ের কথা ভাবলেই চিন্তা করতে হয় খাবারের কথা। বিয়ের আয়োজনের সফলতা অনেকাংশে নির্ভর করে অতিথি আপ্যায়নে খাবারের মানের ওপর। বিয়ের আয়োজন স্মরণীয় করে রাখতে চান সবাই। আর সে জন্য খাবারের মান ভালো হওয়া চাই সবার আগে। ভালো খাবারের জন্য চাই ভালো মানের বাবুর্চি। খাবার সরবরাহ করায় সুনাম আছে এমন কিছু বাবুর্চির খাবার নিয়ে এবারের আয়োজন বিয়ের খাবার।

বিয়েতে বর বরেণ্য

বিয়ে মানেই কনেদের সাজ-পোশাক ও রূপচর্চার ধুম। তবে আজকাল বরও কোনো অংশে পিছিয়ে নেই। বিভিন্ন অনুষ্ঠানে জমকালো পোশাকের সঙ্গে তাদের আজকাল দেখা যায় রূপসচেতন হতে। নকশার এ অংশে থাকছে বরের বিয়ের অনুষ্ঠানে পোশাকের বিভিন্ন ধরন, রূপচর্চাসহ এসবের খোঁজ।
বিয়ের অনুষ্ঠান সার্থক করার জন্য পরিকল্পনাই সহায়ক। বললেন, কে ক্র্যাফটের উদ্যোক্তা খালিদ মাহমুদ খান। বাংলাদেশে অনেক কিছুই পাওয়া যায়। কেবল একটু সময় ও সুষ্ঠু পরিকল্পনাই পারে সবকিছু বাজেটের মধ্যে রেখে আপনার জীবনের এই বড় ঘটনাটি আনন্দঘন করতে।

যদি বউ সাজো গো...

বিয়ের সাজটা কোথায় করানো হবে এ নিয়ে চিন্তায় পড়েন অনেকেই। এখানে খোঁজ দেওয়া হলো কিছু বিউটি পার্লারে এবং সেখানে বউসাজের খরচ সম্পর্কে। এসব বিউটি পার্লারে একসঙ্গে গায়ে হলুদ, বিয়ে, বৌভাত এ রকম কয়েকটি অনুষ্ঠানের জন্য সাজা যাবে। আবার যেকোনো একটি অনুষ্ঠানেও সাজা যাবে।

বধূর রাঙা হাত

একটু ভালো লাগা, কিছুটা কষ্ট, একটু আনন্দ, ভয় আর অনেক আশা। এ রকম অনুভূতির মধ্য দিয়েই পার হয় প্রতিটি মেয়ের বিয়ের অনুষ্ঠান। একটু একটু যত্ন করে করা খুঁটিনাটি সাজগুলো পরিপূর্ণতা পায় বিয়ের আসরে। শুধু মেহেদি লাগানোর জন্যই আয়োজন করা হয় ‘মেহেদি রাত’ অনুষ্ঠান। গান-বাজনার পাশাপাশি মনভরে শুধু মেহেদিই লাগানো হয় এদিন। অগণিত আধুনিক সাজের মধ্যেও মেহেদি আছে, থাকবে। কেননা কনের বিয়ের স্বপ্ন আর ভালোবাসা যে প্রকাশ পায় এর মধ্য দিয়েই।

বধূর রাঙা হাত

কনের সাজে দেশি পোশাক

জীবনের নতুন অধ্যায় শুরু হয় বিয়ের মধ্য দিয়ে। এই গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাটা স্মরণীয় করে রাখতে মানুষের চেষ্টার অন্ত নেই। বিয়ের অনুষ্ঠানের সবকিছুই হওয়া চাই একদম মনের মতো। তাই সময় হাতে রেখেই বিয়ের অনুষ্ঠানের জন্য পরিকল্পনা করা প্রয়োজন।
বিয়ের কেনাকাটার জন্য বিদেশ যেতে হবে, এমন ভাবনার দিন শেষ। বিয়ের অনুষ্ঠানের জন্য পোশাক থেকে শুরু করে গয়না, জুতা, ব্যাগ ইত্যাদি অনুষঙ্গ এখন দেশেই পাওয়া যাচ্ছে। চমত্কার ডিজাইন, উন্নত মান আর সাশ্রয়ী দামে এসব কিছুই এখন আমাদের দেশের ডিজাইনাররা তৈরি করছেন। দেশের ঐতিহ্য আর সংস্কৃতির ছোঁয়াও তাই এর মধ্যে ষোল আনাই থাকে।