RSS

Saturday, May 21, 2011

বর্ণিল দেয়াল

দেয়ালের একচ্ছত্র মৌনতা অনেকেরই পছন্দ নয়। দেয়ালের একঘেয়ে ভাব দূর করতে অনেকেই এক দেয়ালে কয়েক ধরনের রং বা নকশার ব্যবহার করে থাকেন। আর এ দুটো ব্যাপারই নির্ভর করে কোন ঘরের জন্য তা করা হচ্ছে কিংবা ঘরে কে থাকছে তার ওপর। ইনস্টিটিউট অব ইনোভেটিভ ডিজাইনের স্থপতি সাইদা ফজিলাতুননাজ জানান, একঘেয়ে ভাব দূর করতেই দেয়ালে বৈচিত্র্য আনা হয়। কেউ হয়তো জ্যামিতিক কোনো একটা রূপ দেন, কেউ বা দীর্ঘ প্রশস্ত কোনো দেয়ালের মাঝে রং দিয়েই জানালার মতো আকার দিয়ে থাকেন।

শরবতে জুড়ায় প্রাণ

অড়বরইয়ের শরবত
উপকরণ: অড়বরই ২ কাপ, বিচি ফেলে নেওয়া কমলা বা মালটার রস ১ কাপ, পুদিনাপাতা ৪-৫টা, লবণ স্বাদমতো, বরফ পরিমাণমতো, ঠান্ডা পানি ৩ কাপ, গোলমরিচের গুঁড়া আধা চা-চামচ।
প্রণালি: সব ব্লেন্ড করে গ্লাসে ঢেলে পরিবেশন করুন।

কামরাঙার শরবত
উপকরণ: কামরাঙা ৪টি, ঠান্ডা পানি দেড় কাপ, লেবুর রস ২ টেবিল চামচ, লেবুপাতা ২-৩টা, পুদিনাপাতা ৫-৬টা, চিনি ১ কাপ, লবণ ১ চিমটি, বিচি ফেলে দেওয়া কাঁচা মরিচ অর্ধেক।
প্রণালি: ব্লেন্ডারের জগে এসব উপকরণ ভালো করে ব্লেল্ড করে ছেঁকে রস বের করে নিতে হবে। গ্লাসে বরফ নিয়ে ওপর থেকে জুস দিয়ে পরিবেশন করুন। গরমের ক্লান্তি দূর হবে।

Wednesday, April 27, 2011

ঘরোয়া দাওয়াই

প্রতিদিনের ছোটখাটো কাটাছেঁড়া, অসুখ-বিসুখে অনেক সময় ডাক্তার না দেখালেও চলে। চটপট উপশমের জন্যে শিখে নিন কিছু অব্যর্থ ঘরোয়া দাওয়াই।

পুড়ে গেলে

** গরম তেল বা ঘি ছিটকে লাগে অনেক সময় হাতে, মুখে, গলায়, ঘাড়ে কিংবা পায়ে। বরফ সরাসরি পোড়া জায়গায় চেপে ধরুন। ফোসকা কিংবা পোড়া ঘা আর হবে না।

** হাত বা পায়ের আঙুল পুড়ে গেলে, আঙুলের ফাঁকে ফাঁকে স্টেরয়েড গজ দিয়ে রাখুন। ১ কাপ গরম পানিতে আধা চা-চামচ বেকিং সোডা মিশিয়ে দিন। এই গরম পানীয়টুকু সাথে সাথেই চুমুক দিয়ে খেতে হবে।

Tuesday, April 26, 2011

চোখের যত্নে

কর্মব্যস্ত দিনে চোখে বেশি চাপ পড়ে। কারণ, কখনো কম্পিউটারের সামনে, কখনো টেলিভিশনের সামনে বা কখনো মনোযোগ দিয়ে কিছু পড়া হয়। এর মধ্যে চোখের বিশ্রামের কথা ভাবার অবকাশ হয় না। এ ছাড়া চোখ সাজানোর জন্য কত কিছুই তো করা হয়। কিন্তু বাড়ি ফিরে ভালোভাবে চোখ কি পরিষ্কার করা হয়?

Monday, March 28, 2011

দ্রুত জীবনযাপনে মানিয়ে নিন

নাহিয়ানের অফিসে জরুরি মিটিং। এরমধ্যেই কাজের লোক ডুব মেরেছে। এ দিকে স্বামী মুসাহিদকেও পেঁৗছতে হবে এয়ারপোর্টে। তার প্যাকিং, খাবার সবই বাকি। কোনোরকমে রান্না সেরেই সুটকেস গোছানো, তার পরেই সারাদিন ধরে ছুটে চলা শুধু। এই পরিস্থিতিটা এখন সবারই চেনা। সারাদিন ঊধর্্বশ্বাসে দৌড়াতে দৌড়াতে আমরা সবাই দিশেহারা। এক এক সময় মনে হয়, ডেডলাইন মেনটেন করাই আমাদের জীবনের মূল বা প্রধান লক্ষ্য। এর ফলাফল? ডিপ্রেশন আর হেরে যাওয়ার যন্ত্রণা। ডিপ্রেশন আর স্ট্রেস থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য প্রয়োজন কিছু পস্নানিংয়ের।

উত্তরায় বিশাল আড়ং

রাজধানীর একেবারে উত্তর প্রান্তে আড়ং চালু করল বিশাল এক শাখা। এটাকে আড়ং বলছে তাদের প্রথম ফ্ল্যাগশিপ আউটলেট। উত্তরার ৩ নম্বর সেক্টরে ঢাকা-ময়মনসিংহ সড়কে এই দোকান চালু হলো ২৫ মার্চ। ফ্ল্যাগশিপ আউটলেট বলতে খুচরা পণ্য বিক্রির যে প্রক্রিয়া তার মধে সর্ববৃহৎ, সবচেয়ে আকর্ষণীয় এবং সবচেয়ে বেশি উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য আছে এমন শাখা বা দোকান, যেখানে থাকে পণ্যের বিপুল সমাহার।

আত্মবিশ্বাস গড়তে

আমার সাত বছরে ছেলেকে নিয়ে বিশেষ কোনো চিন্তা নেই। ওই বয়সেই ছেলে আমার বেশ দায়িত্ববান। পড়াশোনা সব নিজে নিজেই করার চেষ্টা করে। কারও কাছে না শিখেই চমৎকার ছবি অাঁকে। গান গাইতেও ভালোবাসে। কিন্তু আমার ছেলের এত গুণ থাকা সত্ত্বেও একটাই সমস্যা সবকিছু মাটি করে দেয়। ওর নিজের উপর আত্মবিশ্বাসটা একেবারেই শূন্য। বাড়িতে ও ভালো করে পড়া তৈরি করলেও ওর মনে হয় ও পরীক্ষার খাতায় কিছুই লিখতে পারবে না। স্কুলের কোনো কমপিটিশন বা ক্লাস টেস্টের আগে ওর নার্ভাসনেস সাংঘাতিক বেড়ে যায়। আমরা ওকে অনেক করে বোঝানোর চেষ্টা করি যে, কনফিডেন্ট হতে হবে। মাঝে মাঝে মনে হয়, এত আত্মবিশ্বাসের অভাব থাকলে বড় হয়ে কমপিটিটিভ পৃথিবীতে ও লড়বে কেমন করে?