চারদিকে ভীষণ গরম, মনে হয় বিন্দু বিন্দু জলকণার উপস্থিতি প্রাণে স্বস্তি ফিরিয়ে দিত একটু হলেও। মাঝে মাঝে তাপমাত্রা চলে যায় ৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। এমন অবস্থায় আর্দ্রতার মাত্রা হয় ৮৫%। এই দুর্বিষহ গরমে কার ইচ্ছা করে বাইতে যেতে! কিন্তু কী আর করা, এই প্রখর রোদে কাজের তাগিদে ঘরের বাইরে তো যেতেই হয়। হিট স্ট্রোকের মতো বিপদজনক দুর্ঘটনা ঘটতে পারে এই গরমে। বিপদ থেকে রেহাই পেতে কিছু জরুরি সতর্কতা মেনে চলতে হয়। তাই হিট স্ট্রোক সম্পর্কে কিছু তথ্য জেনে নিন-
Friday, March 26, 2010
হালকা পাতলা সৌন্দর্য সমাধান
পরিচিত কয়েকটা সমস্যা প্রায়শই আমাদের সৌন্দর্যকে পিছিয়ে রাখে। ব্রণ, সানস্পট, ব্ল্যাকহেড্স, বলিরেখা, ডার্ক সার্কেল, স্কিন র্যাশ, নিস্তেজ চুল, পাফি আইজ নামক ছোটখাটো সমস্যাগুলো প্রতিনিয়ত দুশ্চিন্তায় ফেলে দেয়। তবে কিছু সহজ সমাধান জানা থাকলে এসব সমস্যা কোনো ব্যাপারই না। জেনে নিন সৌন্দর্য রক্ষার সঠিক সমাধান-
সমুদ্রে ভোজনবিলাস

নদীর মোহনা অর্থাৎ নুনিয়াছটা বিআইডব্লিউটিএর জেটিঘাট থেকে জাহাজটি সাগরের উদ্দেশে ছুটে
চলে। সন্ধ্যা পর্যন্ত চলে সাগরে একাধিকবার প্রমোদ ভ্রমণ।
ছোট্টজনের বাঁধাছাঁদা
সংসারে যে মানুষটি সবচেয়ে ছোট, তারই জিনিসপত্তর কিন্তু সবচেয়ে বেশি। দুধের কৌটা, দুধের বোতল, খুদে বাটি-চামচ, দোলনা, তুলতুলে যত তোয়ালে, কতই না নরমসরম ছোট্ট জামাকাপড়, ঝুনঝুনি আর অন্তত শ-খানেক মন ভোলানো খেলনা—গুনতে গেলে শিশুর ব্যবহার্য জিনিসের ইয়ত্তা নেই। ঘরে না হয় আপনার হাতের কাছেই ইতিউতি থাকে সবকিছুই। তবে শিশুকে নিয়ে কোথাও ভ্রমণে যাওয়ার প্রয়োজন হলে এত রাজ্যের জিনিস কি আর সঙ্গে নেওয়া যায়? আর শুধু ব্যবহার্য সামগ্রী নিলেই তো চলে না, ভ্রমণকালে শিশুর সুবিধা-অসুবিধা নিয়ে নানা বাড়তি সতর্কতা অবলম্বন করে তবেই বেরোতে হয়। তাই ভ্রমণের আগে আপনার জন্য যেমন ব্যাগ গোছাতে হয়, শিশুর জন্যও চাই তেমন আলাদা গোছগাছ।
বদলে ফেলুন ত্রুটিপূর্ণ অভ্যাস
অফিসে ঢুকতে প্রায়ই পাঁচ-দশ মিনিট দেরি করা, কারও সঙ্গে দেখা করার কথা থাকলে সময়মতো না পৌঁছানো, কোথাও বেড়াতে যাওয়ার পরিকল্পনা থাকলে তৈরি হতে বেশি সময় নিয়ে ফেলা এবং দেরি করে উপস্থিত হওয়া। এসব ঘটনা তো সব সময়ই ঘটে। আপাতদৃষ্টিতে এগুলো সাধারণ ত্রুটি মনে হলেও যেকোনো সময় এ জন্য বড় ধরনের ক্ষতি হয়ে যেতে পারে। ঘড়ির কাঁটা ধরে চলার অভ্যাস গড়ে তোলা তাই গুরুত্বপূর্ণ। খারাপ অভ্যাস বর্জন করে সুন্দর অভ্যাসের চর্চা করার কিছু পরামর্শ দিয়েছেন করপোরেট কোচের মুখ্য পরামর্শক যীশু তরফদার।
রূপচর্চায় আয়ুর্বেদ
গৃহিণী কিংবা কর্মজীবী নারী, নিজ নিজ ক্ষেত্রে দম ফেলার ফুরসত নেই এখন কারও। ফল স্নায়ুর ওপর চাপ এবং ক্লান্তিকর জীবন। এ ধকলটুকু কাটাতে দরকার একটু বাড়তি যত্ন, বিশ্রাম। আয়ুর্বেদ-পদ্ধতি ব্যবহারেও স্নায়ুচাপ কমিয়ে শারীরিক সুস্থতা আনা যায়। সঙ্গে পাওয়া যাবে পরিপূর্ণ সৌন্দর্যও।
Wednesday, March 17, 2010
সবজির কারুকাজ
