RSS

Monday, December 26, 2011

বিয়ের আগে মানসিক প্রস্তুতি

বিয়ে মানেই নানা ধরনের প্রস্তুতি। আয়োজন চলতে থাকে দিনের পর দিন। এসব প্রস্তুতির তোড়জোরে হয়তো বর-কনের মনের খবর জানার অবকাশ হয় না। অনুষ্ঠান আয়োজন কিংবা আনুষঙ্গিক বিষয়ে আগে থেকে প্রস্তুতি নেওয়া হয়। এসবের সঙ্গে যে বর-কনের মানসিক প্রস্তুতির দরকার হয়, তা অনেকেই জানেন না।

Tuesday, December 20, 2011

বিয়ের আগের প্রস্তুতি

বিয়ের প্রজাপতি এরই মধ্যে যাঁদের আশপাশে ঘোরাঘুরি করছে, তাঁরা ধরেই নিন বিয়ের ফুল এই ফুটল বলে! বিয়ের দিনটায় নিজের সেরা রূপে হাজির হতে চাইলে এখন থেকেই চাই প্রস্তুতি। সুষম খাবার, দিনের কিছুটা সময় একটু হালকা ব্যায়াম আর একটা রূপ রুটিন...ব্যস, এতেই যথেষ্ট।

সাধ আর সাধ্যের সমন্বয়

বিয়েতে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে বাজেট ব্যবস্থাপনা। বিয়েতে যেহেতু খরচাপাতির বিষয় থাকে, তাই অবশ্যই প্রতিটি কাজ পরিকল্পনা অনুযায়ী বাজেট করে করতে হবে। ‘যেকোনো ব্যবস্থাপনা করার ক্ষেত্রে তিনটি বিষয় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ—পরিকল্পনা, সংগঠন ও নিয়ন্ত্রণ, মূল্যায়ন।

Sunday, December 11, 2011

খিচুড়ি-মাংসের কয়েক পদ


মাংস-খিচুড়ি
উপকরণ: গরুর মাংস ১ কেজি, এলাচ ৪টি, বুটের ডাল ৩০০ গ্রাম, দারচিনি ৫-৬ টুকরা, পোলাওর চাল ৫০০ গ্রাম, জায়ফল-জয়ত্রি আধা চা-চামচ, সরষের তেল ১ কাপ, মরিচগুঁড়া ১ টেবিল-চামচ, কাঁচা মরিচ ৫-৬টি, টক দই আধা কাপ, হলুদগুঁড়া ১ টেবিল চামচ, আদাবাটা ২ টেবিল চামচ, রসুনবাটা ২ টেবিল চামচ, লবঙ্গ ৫-৬টি, জিরাবাটা ১ টেবিল চামচ, পেঁয়াজকুচি ১ কাপ, পেঁয়াজের বেরেস্তা আধা কাপ, লবণ স্বাদমতো, চিনি ১ চা-চামচ।
প্রণালি: মাংসের সঙ্গে চাল, ডাল, বেরেস্তা ও কাঁচা মরিচ বাদে সব মাখিয়ে এক ঘণ্টা মেরিনেট করে রাখতে হবে। এবার চুলায় দিয়ে কষাতে হবে। তিন-চারবার কষানোর পর সেদ্ধ হওয়ার জন্য পানি দিতে হবে। একটু কম সেদ্ধ হওয়া অবস্থায় চাল আর ডাল দিয়ে কষাতে হবে। এবার পানি দিয়ে ঢাকনা দিতে হবে। চালের পানি শুকিয়ে গেলে চাল, মাংস, ডাল সব মিলে গেলে কাঁচা মরিচ দিয়ে ওপরে বেরেস্তা দিয়ে দমে দিতে হবে। গরম অবস্থায় পরিবেশন করুন।

শীতের শুরুতে ব্যায়াম

শীত আসছে। এই সময়ে শরীর থেকে এই ক্লান্তি আর অবসাদ ঝেড়ে ফেলার মোক্ষম অস্ত্র কিন্তু ব্যায়াম। নিয়মিত ব্যায়াম দেহ-মনকে যেমন চাঙা রাখে, শীতটাও করে উপভোগ্য। আর যাঁরা নিয়মিত ব্যায়াম করেন, তাঁরা তো এ তথ্য জানেনই; কিন্তু যাঁরা এখনো ব্যায়ামাগারে যাননি তথ্যগুলো তাঁদের জন্য।

ভালোবাসা প্রয়োজনীয়

দাদা বা দাদির অতিরিক্ত আদরে নষ্ট হয়ে পড়বে সন্তানেরা। এমন ভাবনা অনেকের। আর বর্তমানে বাবা-মায়ের সঙ্গে আলাদা থাকাটা তো রীতিই হয়ে পড়েছে। সেটা কি সঠিক? বরং গবেষকেরা শোনাচ্ছেন অন্য কথা। গবেষণা করে তাঁরা জানাচ্ছেন যে দাদুদের আদরে দুষ্টু নয়, বরং শিশুরা শেখে কীভাবে টিকে থাকতে হবে বিভিন্ন প্রতিকূল পরিস্থিতিতে। এমনকি সেসব কঠিন সময়েও যখন শিশুটির মা ও বাবার বিবাহবিচ্ছেদ হয়ে যায়।