RSS

Monday, March 28, 2011

দ্রুত জীবনযাপনে মানিয়ে নিন

নাহিয়ানের অফিসে জরুরি মিটিং। এরমধ্যেই কাজের লোক ডুব মেরেছে। এ দিকে স্বামী মুসাহিদকেও পেঁৗছতে হবে এয়ারপোর্টে। তার প্যাকিং, খাবার সবই বাকি। কোনোরকমে রান্না সেরেই সুটকেস গোছানো, তার পরেই সারাদিন ধরে ছুটে চলা শুধু। এই পরিস্থিতিটা এখন সবারই চেনা। সারাদিন ঊধর্্বশ্বাসে দৌড়াতে দৌড়াতে আমরা সবাই দিশেহারা। এক এক সময় মনে হয়, ডেডলাইন মেনটেন করাই আমাদের জীবনের মূল বা প্রধান লক্ষ্য। এর ফলাফল? ডিপ্রেশন আর হেরে যাওয়ার যন্ত্রণা। ডিপ্রেশন আর স্ট্রেস থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য প্রয়োজন কিছু পস্নানিংয়ের।

উত্তরায় বিশাল আড়ং

রাজধানীর একেবারে উত্তর প্রান্তে আড়ং চালু করল বিশাল এক শাখা। এটাকে আড়ং বলছে তাদের প্রথম ফ্ল্যাগশিপ আউটলেট। উত্তরার ৩ নম্বর সেক্টরে ঢাকা-ময়মনসিংহ সড়কে এই দোকান চালু হলো ২৫ মার্চ। ফ্ল্যাগশিপ আউটলেট বলতে খুচরা পণ্য বিক্রির যে প্রক্রিয়া তার মধে সর্ববৃহৎ, সবচেয়ে আকর্ষণীয় এবং সবচেয়ে বেশি উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য আছে এমন শাখা বা দোকান, যেখানে থাকে পণ্যের বিপুল সমাহার।

আত্মবিশ্বাস গড়তে

আমার সাত বছরে ছেলেকে নিয়ে বিশেষ কোনো চিন্তা নেই। ওই বয়সেই ছেলে আমার বেশ দায়িত্ববান। পড়াশোনা সব নিজে নিজেই করার চেষ্টা করে। কারও কাছে না শিখেই চমৎকার ছবি অাঁকে। গান গাইতেও ভালোবাসে। কিন্তু আমার ছেলের এত গুণ থাকা সত্ত্বেও একটাই সমস্যা সবকিছু মাটি করে দেয়। ওর নিজের উপর আত্মবিশ্বাসটা একেবারেই শূন্য। বাড়িতে ও ভালো করে পড়া তৈরি করলেও ওর মনে হয় ও পরীক্ষার খাতায় কিছুই লিখতে পারবে না। স্কুলের কোনো কমপিটিশন বা ক্লাস টেস্টের আগে ওর নার্ভাসনেস সাংঘাতিক বেড়ে যায়। আমরা ওকে অনেক করে বোঝানোর চেষ্টা করি যে, কনফিডেন্ট হতে হবে। মাঝে মাঝে মনে হয়, এত আত্মবিশ্বাসের অভাব থাকলে বড় হয়ে কমপিটিটিভ পৃথিবীতে ও লড়বে কেমন করে?

টেবিলেতে টক দই

গরম পড়ে গেছে। বাড়িতে অতিথিআপ্যায়নে তাই চাই এমন খাবার, যা প্রশান্তি দেয় দেহ ও মনে। টক দইয়ে তৈরি এমনই ছয়টি পদ রইল এবার।রেসিপি দিয়েছেন সাশা মানসুর

দই ফল
উপকরণ: টক দই ২৫০ গ্রাম, চিনির সিরা (আধা কাপ চিনি ও আধা কাপ পানিসহ জ্বাল দিয়ে নিতে হবে) ও ইচ্ছামতো মৌসুমি মিষ্টি ফল।
প্রণালি: টক দই হালকা করে ফেটে নিন। চিনির সিরা মিশিয়ে নিন অল্প অল্প করে স্বাদমতো (কম-বেশি ইচ্ছামতো)। চিনির সিরা না-ও ব্যবহার করতে পারেন, যদি মিষ্টি খেতে না চান। যে পাত্রে পরিবেশন করবেন, সে পাত্রে সব ফল ছোট করে কেটে রেখে তার ওপর দই ঢেলে দিন। ওপরে পছন্দমতো ডিজাইন করে ফল সাজিয়ে ঠান্ডা করে পরিবেশন করুন।

মেডিক্যাল ইমার্জেন্সি

মাঝরাতে হঠাৎ বুকে ব্যথা উঠল, বাড়ির বয়স্ক মানুষটি পড়ে গেলেন পা পিছলে কিংবা খেলতে গিয়ে বাচ্চা বাসায় ফিরল হাত-পা কেটে_এই ধরনের জরুরি অবস্থা কমবেশি দেখা দেয় সব পরিবারেই। কী করবেন বুঝে উঠতে পারছেন না। এ রকম বিপদের মুহূর্তে নার্ভাস না হয়ে ইমার্জেন্সি হ্যান্ডলিংয়ের খুব জরুরি গাইডলাইন নিচে দেওয়া হলো।

Monday, March 14, 2011

সালাদের ৪ পদ

সালাদ কম বেশি সবারই প্রিয়। তাই তো গৃহিণীরা বাসায় নানা রকমের সালাদ তৈরি করেন। সালাদ দেখতে যেমন ভালো লাগে, তেমনি খেতেও অনেক সুস্বাদু। সালাদের ৪ পদ নিয়ে এবারের রেসিপি দিয়েছেন রন্ধন বিশেষজ্ঞ আফরোজা জামান

ফরাসি সালাদ ড্রেসিং

ক. উপকরণ :টক দই ১/২ কাপ, টমেটোর পেস্ট ১ টেবিল চামচ, সাদা গোলমরিচ গুঁড়া ১ চা চামচ, চিনি ২ চা চামচ, মিষ্টি দই ১ টেবিল চামচ, মাস্টার্ড পেস্ট ১ চা চামচ, লবণ ১/২ চা চামচ, ভিনেগার ২ টেবিল চামচ।

খ. উপকরণ :শসা কুচি ২ কাপ, টমেটো কুচি ১ কাপ, আপেল কুচি ১/৪ কাপ, লেবুর রস ২ চা চামচ।

প্রণালি :সব উপকরণ একসাথে নিয়ে ফেটে নিন। একেবারে মসৃণ হয়ে উঠলে টমেটো শসা আপেল মিক্স সালাদে ঢেলে দিন। ক+খ অংশ আলতো মিক্স করুন। হয়ে গেল ফরাসি সালাদ।

ফিস স্পেশাল সালাদ

ক) উপকরণ :সেদ্ধ আলু (ফিংগার কাট) ১ কাপ, শসা (ফিংগার কাট) ১ কাপ, পিঁয়াজ কাটা ২ টেবিল চামচ, ফিস সেদ্ধ ১/২ কাপ, হোয়াইট সস ১/৪ কাপ, টমেটো (ফিংগার কাট) ১/২ কাপ, কাঁচামরিচ ৪-৫টা, টমেটোর সস ১ টেবেল চামচ।

০০ সব একসাথে মিক্স করুন।

০০ রুই/কোড়াল যেকোনো ফিস+সয়াসস+গোলমরিচ গুঁড়া দিয়ে সেদ্ধ করে কাঁটা বেছে নিন।

মিক্স সালাদ

উপকরণ :পেঁপে কুচি ১ কাপ, গোলমরিচ গুঁড়া ১ চা চামচ, টক দই ২ টেবিল চামচ, গাজর, শসা, টমেটো কুচি ১ কাপ করে, লবণ ১ চা চামচ, পাপড়িকা ১/২ চামচ।

প্রণালি :সব উপকরণ একসাথে মিক্স করে তেরি করুণ 'মিক্স সালাদ'।

টুনা সালাদ

ক. উপকরণ :টুনা ফিস ১/২ কাপ, কাঁচামরিচ কুচি ১ চা চামচ, চাইনিজ মসলা ১ চা চামচ, পিঁয়াজ কুচি (কলি) ১/২ কাপ, চিলি অয়েল ২ টেবিল চামচ, সয়াসস ১ চা চামচ।

খ. উপকরণ :কুক টুনা ফিস ১ কাপ, টমেটো (কিউব কাট) ২টা, লবণ সামান্য, মেয়নেজ ২ টেবিল চামচ, সাদা গোলমরিচ গুঁড়া ১ চা চামচ, সেদ্ধ ডিম ১ টা।

প্রণালি :চুলায় চিলি অয়েল দিয়ে সব উপকরণ দিয়ে রান্না করুন। রান্না করা (ক) উপকরণ + (খ) উপকরণ মিক্স করুন। তৈরি হবে টুনা সালাদ।

বাচ্চাদের নানারকম জিনিস

বইপত্র, খেলনা, জামাকাপড়, জুতা_বাচ্চাদের নানারকম জিনিসপত্র সামলানোর সহজ পরামর্শ_

০০ বাচ্চার ঘরের দেয়ালজুড়ে লাগিয়ে দিন হোয়াইট বোর্ড এবং সফট বোর্ড। এতে করে দেয়ালে অাঁকার অভ্যাস থাকলে অসুবিধে হবে না। ওয়াশেবল ওয়ালপেপার লাগাতে পারেন। এতে করে ধোঁয়া-মোছা করতে সুবিধা হবে।
০০ খেলনা রাখার জন্য ব্যবহার করুন বড় বাস্কেট বা গামলা। খেলা হয়ে গেলে খেলনাগুলো তুলে রাখতেও সুবিধা হবে। তবে বই, পুতুল বা ছোট ছোট খেলনাগাড়ি সাজিয়ে রাখার জন্য একটা টানা লম্বা শোকেস বানিয়ে দেওয়াই ভালো।

নিজের জন্য সময় বাঁচান

ইমন আর মলস্নার_দুই ফুটফুটে শিশুর মা মিতুল। লোকে তাকে 'হ্যাপি অ্যান্ড প্রাউড মাদার' হিসেবেই দেখে। কিন্তু পুরো সংসারের হ্যাপি, লৌকিকতা এবং সর্বোপরি দুটি দামাল শিশুর ঝক্কি-ঝামেলা সামাল দিতে দিতে মিতুলের নিজের সময়, শখ-আহ্লাদ বলে প্রায় কিছুই আর অবশিষ্ট নেই।
মিতুলের সঙ্গে সেই দিন পুরোনো বান্ধবী রুমকির দেখা। রুমকি বলে ওঠে, আচ্ছা, কী চেহারা করছিস বল তো? তোর ফিগার দেখে আমাদের হিংসা হতো, মনে আছে তোর? দীর্ঘনিশ্বাস ফেলে মিতুল বলে, আর ফিগার! নিজের কথা ভাববার সময় কই রে?

কাজ করুন এবং নিজেও থাকুন চাঙ্গা

সোহানা সকালে ঘুম থেকেই উঠেই তাড়াহুরো করে তৈরি হচ্ছেন অফিসের জন্য। কারণ, দীর্ঘ রাস্তা এবং দীর্ঘ জ্যাম পাড়ি দিয়ে তাকে নির্দিষ্ট সময়ে অফিসে ঢুকতে হবে। তারপর অফিসে ঢুকেই কাজে ডুব মারা বা ফাইলে মুখ গোঁজা বা কম্পিউটারের কিবোর্ড চাপতে চাপতে কখন যে সকাল গড়িয়ে দুপুর হয়ে হয়ে যায়, টেরই পাওয়া যায় না। তখন কাঁধের মাংসপেশিগুলোতে ব্যথা শুরু হয়, হাত অবশ হয়ে আসে কিছুটা, শরীরেও নামে ক্লান্তি। কিন্তু অফিস শেষ হতে তো ঢের বাকি। না চাইলেও বিরক্তি আর শরীরের কষ্টে মুখটা তখন তেতো হয়ে আসে সোহানা। তাই তিনি এবং তার মতো চাকরিজীবীদের নিয়ে আমরা এবার কথা বলব_পূর্ণ উদ্যমে আর শক্তিতে অফিস সময়টা পাড় করতে চাইলে মেনে চলতে হবে কিছু নিয়ম-কানুন।

প্রত্যাশার অমিল

আমার স্বামী ব্যস্ত প্রফেশনাল। প্রতিদিনই বাসায় ফিরতে দেরি হয়। আমিও চাকরি করি।তারপরও বাসায় যাবতীয় যত কাজ রয়েছে আমাকেই করতে হয়। ভুল করেও খোঁজ নেয়না ও। ধরেই নিয়েছে, সংসারের এই দায়িত্বগুলো আমারই। তার শুধু খরচ দেওয়াটাই কর্তব্য। মাঝে মাঝে যখন একা থাকি তখন মনে হয়, ও কেন আমার কাছ থেকে এতটা আশা করে? আমারও তো কিছু এক্সপেক্টেশন থাকতে পারে। কিন্তু আমি জানি, আমাদের এক্সপেক্টেশনগুলো মিলবে না। দুটো সম্পূর্ণ আলাদা মানুষ একসাথে থাকতে থাকতে পারস্পরিক চাহিদা তলিয়ে দেখতে ভুলে যান। একসঙ্গে থাকার অভ্যাস বোঝা হয়ে দাঁড়ায়। দেখা দেয় প্রত্যাশার অমিল।

ফল খাওয়ার অভ্যেস করুন

শরীর সুস্থ ও সুন্দর রাখতে হলে, প্রতিদিন একটি করে ফল খান। ফলে রয়েছে একাধিক ন্যাচারাল এলিমেন্ট। ভিটামিন, মিনারেল, এনজাইম, পস্নান্ট ফাইটোকেমিক্যাল রয়েছে ফলের মধ্যে।

ফল খাওয়ার উপকারিতা

ডাইজেস্টিভ সিস্টেম ভালো রাখে :গোটা ফল খান, রেডিমেট ফ্রুট জুস বা সাপিস্নমেন্ট খাওয়ার বদলে। গোটা ফলে রয়েছে ফাইবার, যা খাবার হজম করতে খুবই সাহায্য করে এবং কনস্টিপেশনের সমস্যা থেকে রেহাই দেয়। গোটা ফলে রয়েছে বেশি উপকার। ফল সহজে হজম হয় আর বস্নাড ও ডাইজেস্টিভ ট্র্যাক পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে।

 ঢাকায় সাত রঙের চা

শ্রীমঙ্গলে বেড়াতে গেলে সাত রঙের চা খায়নি, এমন মানুষ কমই আছে। অত দূর আর যেতে হবে না। এবার ঢাকায় বসেই পেতে পারেন এর স্বাদ। ঢাকার মিরপুরে শ্রীমঙ্গল চা বারে এই চা এনেছেন মোহাম্মদ আলামীন।
‘আমার বাড়ি শ্রীমঙ্গলে। শ্রীমঙ্গলে চায়ের বিভিন্ন ধরনের পাতা পাওয়া যায়। সেখানে সাত স্তরের চায়ের প্রচলন আছে। আমাদের এলাকায় প্রায় সবাই এই চা নিয়ে ব্যবসা করে। নিজের মধ্যেও কৌতূহল ছিল এই চা তৈরি নিয়ে। চায়ের বিভিন্ন ধরনের পাতা নিয়ে ঘাঁটাঘাঁটি করতাম। একসময় শিখে ফেললাম সাত স্তরের চা তৈরির কৌশল।’ বললেন তিনি

Monday, March 7, 2011

কাঁচা আম

অল্প কিছুদিনের মধ্যেই শুরু হচ্ছে আমের সিজন। আমরা ব্যস্ত হয়ে পড়ব এই ফলটিকে বিভিন্নরূপে পাওয়ার জন্য। কাঁচা, পাকা আমের জুস, আচার আরও কত কি। কাঁচা আমের গুণাগুণ বিশেস্নষণ করতে গেলে অনেক কথাই বলতে হয়। জেনে নিন কাঁচা আমের উপকারিতা সম্পর্কে_

মুরগির ৪ পদ

উৎসব বা অতিথি আপ্যায়নে নানা স্বাদের খাবার তৈরি হয় আমাদের রসুই ঘরে। এর মধ্যে মুরগির দিয়ে তৈরি বৈচিত্র্য সব খাবারের কথা শুনলেই জিভে জল আসে। মুরগির ৪ পদ নিয়ে এবারের রেসিপিগুলো দিয়েছেন রন্ধন বিশেষজ্ঞ আফরোজা জামান

চাইনিজ চিকেন

উপকরণ :চিকেন কিউব কাটা ১ কাপ, ক্যাপ্সিকাম কাটা ১/২ কাপ, পিয়াজ কলি ১/২ কাপ, লবণ পরিমাণমতো, কাঁচামরিচ ৩-৪টা, টেস্টি সল্ট ১ চা চামচ, কর্নফ্লাওয়ার ১ টেবিল চামচ, গরম পানি ১ কাপ, চাইনিজ মসলা ১ চা চামচ, কাজু বাদাম ১/২ কাপ, তেল ৬ টেবিল চামচ।

শিশুর কাজ শিশুই করুক

আজকের শিশু আগামী দিনের কর্ণধার। তবে, কর্ণধার হিসেবে দায়িত্ব পালন করা চাট্টিখানি কথা নয়। এর জন্যে দরকার পূর্বপ্রস্তুতি। আর এই পূর্বপ্রস্ততিটা সম্পন্ন হতে পারে নিজের কাজ নিজে করার মধ্য দিয়ে। শিশুদের নিয়ে আমাদের সমাজে দু'ধরনের বিষয় প্রচলিত আছে। প্রথমত, শিশুকে কাজে হাতই দিতে দেওয়া হয় না। দ্বিতীয়ত, শিশুকে দিয়ে অনেক কঠিন এবং ঝুঁকিপূর্ণ কাজ করানো হয়। যা শিশুশ্রমের আওতায় পড়ে। শিশুকে একদমই কাজ করতে না দেওয়া এবং ঝুঁকিপূর্ণ কাজ করানো_দুটোই অনুচিত।

ঘর গোছানোর সমস্যা ও সমাধান

মানুষ ঘরে ফেরে শান্তির খোঁজে। আর সেই ঘর যদি হয় গোছানো ও পরিপাটি, তা হলে তো কথাই নেই। ঘরের হাজারো ঝামেলা সামলে ঘর গোছানোর সময় বের করা খুব কষ্টকর। সংসারে সবার প্রতি খেয়াল রাখা, বাচ্চার স্কুল ও হাজব্যান্ডের অফিস যাওয়া থেকে শুরু করে সব দায়িত্ব বর্তায় যার উপর, তিনি হচ্ছেন হাউজওয়াইফ। আর যদি ওয়ার্কিং ওম্যান হন, তা হলে ঝামেলা দ্বিগুণ। এসব কিছুর মাঝেই আপনার ঘর গোছানোর সমস্যার সমাধান করতে হয়। জেনে নিন কিছু তথ্য_