RSS

Monday, May 31, 2010

মুরগির নানা রকম

এই সময়ে খিচুড়ি হোক কিংবা সাদা ভাত; মুরগির মাংস সঙ্গে থাকলে তার স্বাদই আলাদা। আবার বিকেলের নাশতায়ও মুরগির পদ দারুণ জমবে। দেখে নিন নাজমা হুদার দেওয়া মুরগির মাংসের কয়েক পদ।

রথ দেখা কলা বেচা

কাল ছুটির দিন। বেড়াতে যাব, তবে ঢাকার আশপাশে। কিন্তু সব পরিচিত জায়গাই ঘুরে দেখা শেষ। এক বন্ধু জানাল, খুব ভোরে বের হলে ঢাকা শহরের কাছেই ডেমরা জামদানির হাট ঘুরে আসা যায়। শাড়ি কেনা হবে, আবার বেড়ানোও হবে। অর্থাৎ রথ দেখা আর কলা বেচা দুটোই। যেই কথা, সেই কাজ। ভোর ছয়টায় স্ত্রীকে নিয়ে রওনা হলাম।
দিনটি ছিল শুক্রবার, ভোরবেলা রাস্তাঘাট ফাঁকা। মোটসাইকেল যেন উড়ে চলছে। মিরপুর থেকে ৪০ মিনিটের মধ্যেই পৌঁছে গেলাম ডেমরা ঘাটে। একজন রিকশাচালকের কাছে জানতে চাইলাম, জামদানির হাট কতদূর। উত্তর মিলল, এই তো সামনে, নতুন যে সেতুটি হচ্ছে, এর বাঁ পাশ দিয়ে সামনে নদীর তীর ধরে একটু এগোলেই আহমেদ বাওয়ানী জুট মিল, পরেই বাওয়ানী উচ্চবিদ্যালয়। পাশেই হাট বসেছে শীতলক্ষ্যার তীরে।

নিটোল পায়ে...

পায়ের ওপর ভর দিয়েই আমাদের প্রতি দিনের পথচলা। তাই সারা বছরই দুখানি পায়ের চাই বাড়তি পরিচর্যা।
রূপ বিশেষজ্ঞ রাহিমা সুলতানা বলেন, ‘গ্রীষ্মের শেষের এ সময়টায় প্রকৃতিতে ধুলাবালির যেমন রাজত্ব, তেমনি হঠাৎ আকাশ ভেঙে নামা বৃষ্টির পানি আর কাদারও সমান উৎপাত। তাই এ সময় পা সুন্দর রাখতে কর্মব্যস্ততার ফাঁকে বের করে নিন খানিকটা সময়।

যখন ছুটি হবে

১০ দিন, নয় দিন, আট দিন। দিন গোনা শুরু হয়ে গেছে রিদানের। সামনেই যে আম-কাঁঠালের ছুটি। পঞ্চম শ্রেণী পড়ুয়ার আর তর সইছে না। কিন্তু একটাই সমস্যা। বাবা-মা তো সকালে দুগালে চুমু দিয়ে সারা দিন লক্ষ্মীটি হয়ে থেকো বলেই অফিসে দৌড়। তারপর বিকেল শেষ করে সন্ধ্যায় ফেরা। বাসায় বেশির ভাগ সময় বসে কাটাতে হবে। সারা দিনের সঙ্গী হয় টিভি, নয়তো কম্পিউটার গেমস। এর বাইরে খুব বেশি কিছু করার নেই। কিন্তু তার পরও তো ছুটি বলে কথা! সারাক্ষণ মাথায় ঘুরপাক খাচ্ছে কী করা যায় এবারের ছুটিতে?

ভাগ করে নিই কাজগুলো

‘আজকাল অনেক পরিবারেই দেখা যায়, স্বামী-স্ত্রী দুজনই কর্মজীবী। সেই পরিবারে যদি কাজের লোক কয়েক দিন ধরে অনুপস্থিত থাকে, মাথায় যেন আকাশ ভেঙে পড়ে বাড়ির মানুষের। এর সমাধান কিন্তু খুব বেশি কঠিন নয়। পারস্পরিক সহযোগিতায় রচনা করা যায় সুন্দর সুখের নীড়’—বলছিলেন গার্হস্থ্য অর্থনীতি কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ ফিরোজা সুলতানা। সংসার পরিচালনার নানা বিষয়ে পরামর্শ দেন তিনি।

Sunday, May 16, 2010

ছোট সমস্যা ছোট সমাধানঃ

সম্পর্ক এমন এক বিষয় যা তার রূপ পরিবর্তন করে জীবনের পরতে পরতে। অবশ্য এটা অধিকাংশ ক্ষেত্রে ঘটে মানব সম্পর্কের ক্ষেত্রে। মানুষ মাত্রই পরিবর্তনশীল। আর তাই সম্পর্কের বহিঃপ্রকাশটা হয় নানাভাবে। জীবনযাপনের বিভিন্ন স্তরে আমরা সম্পর্ক নিয়ে সংকটে পড়ি। একটু গভীর মনোযোগ দিয়ে চিন্তা করলেই বোঝা যায় এর কারণ, বের হয়ে আসে সমাধানের পথ-

আসবাবের যতœ

মানুষ তার মাথা গোজার ঠাঁই হিসেবে যে বাসস্থানের স্বপ্নটি তার মনের মনিকোঠায় লালন করে সেই স্বপ্নটা অনেকাংশেই সুন্দর হয়ে ওঠে একটি সাজানো গোছানো গৃহসজ্জার মাঝে। আর গৃহসজ্জার প্রাণ যে আসবাব বা ‘ফার্নিচার’ সেই আসবাবটি যদি হয় বেমানান তাহলে ঘরের পরিপূর্ণ সজ্জাতেও থেকে যায় অপূর্ণতা। আপনার বাড়ির যেকোনো আসবাবের যতœ যদি সঠিক ভাবে করা যায় তাহলে প্রতি বছর নতুন আসবাব না কিনেও ঘরের সজ্জায় বজায় রাখা যায় একটা নতুন রূপ।

পাঁচ বাটি স্যুপ

মুখরোচক কিংবা উপাদেয় খাবার হিসেবে স্যুপের চাহিদা সবসময়ই বেশি।

সহজ পাচ্য এই খাবারটি সবশ্রেণীর খাদ্যরসিকদের কাছে সমাদৃত। তাই আমাদের এবারের রেসিপি সাজানো হয়েছে ৫ রকমের স্যুপ নিয়ে। রেসিপি দিয়েছেন সাকসেস ট্রেনিং সেন্টারের কর্ণধার ও রন্ধন বিশেষজ্ঞ আফরোজা জামান

জুতা ও ব্যাগের যতœ

জুতা আর ব্যাগ, সাজগোজের একান্ত জরুরি অনুষঙ্গ। কীভাবে যতœ নেবেন এই দুই প্রয়োজনীয় জিনিসের, তারই কিছু পরামর্শ নিয়ে আমাদের এই আয়োজন-

জুতা
০০ বাইরে থেকে এসে জুতা সঙ্গে সঙ্গে সু বাক্সে তুলে রাখবেন না, খোলা বাতাসে ১০ মিনিট রাখুন।
০০ একই জুতা রোজ ব্যবহার না করে বিভিন্ন জুতা ঘুরিয়ে ফিরিয়ে পরুন। তাতে সব জুতাই ব্যবহার করতে পারবেন।
০০ চাপা জুতার মধ্যে মাঝে মাঝে পাউডার ছড়িয়ে দিন।

স্বপ্ন ছড়ানো লিভিং রুম

জার্মান দার্শনিক ওয়াল্টার বেঞ্জামিনের মত অনুযায়ী, মানুষের প্রাচীনতম পাওয়ার আকাঙক্ষা হল ঝিনুকের খোলার মধ্যে ঢুকে যাওয়ার ইচ্ছে। শুনতে অদ্ভূত লাগলেও এটা সত্যি, মানুষ যখন ইগলুতে বাস করে কিংবা গুহায় কি কুঁড়ে ঘরে বাসস্থান গড়ে, তখন লক্ষ্য থাকে একটাই-নিরাপত্তা, গোপনীয়তা আর কিঞ্চিৎ আরামের আয়োজন করা। মানুষ এমনই জীব, যার সামাজিকতা চাই, বন্ধুত্ব-মেলামেশা, আবার চাই প্রাইভেসিও। এমন ঘর চাই যেখানে প্রচুর বন্ধু আসবে, চলবে আড্ডা, হইচই, হুল্লোড়, খানাপিনা অথবা স্রেফ কয়েকজনকে সঙ্গে নিয়ে বিনোদনে ডুবে থাকা যাবে নিশ্চিন্তে। এর জন্যেই এল লিভিং রুম আইডিয়া। আসলে, পুরনো দিনে যে ঘরটি এমনিতে বন্ধ রাখা হত আর বিয়ে বা পুজো উপলক্ষে খুলে দেওয়া হত বন্ধু বা আত্মীয়ের জন্যে, সেটিই আজকের লিভিংরুম। সাম্প্রতিক দিনগুলোতে, ব্যস্ততম দ্রুতগতির জীবন ‘ওপেন প্ল্যান লিভিং কনসেপ্ট’-এর জন্ম দিয়েছে। বাড়ির বিভিন্ন ঘর যে অংশটিতে এসে মিলে যাচ্ছে, যুক্ত হচ্ছে, তাকেই বলা হচ্ছে লিভিং।

জিমে যেতে হলে

আধুনিক লাইফস্টাইলের দুরন্ত গতির সঙ্গে পাল্লা দিতে সকলেই আজ স্বাস্থ্য সচেতন। প্রপার ডায়েটের সঙ্গে নিয়মিত মর্নিংওয়াক, এক্সারসাইজ, জিম সবকিছুই আমাদের দৈনন্দিন রুটিনে জায়গা করে নিয়েছে। প্রতিটি জায়গারই নিজস্ব চরিত্র অনুযায়ী গড়ে ওঠে নির্দিষ্ট রীতিনীতি, সহবত। তাই যখন জিমে যাবেন, ওয়ার্কআউটের পাশাপাশি সেখানকার নিয়মকানুন, আচরণবিধি সম্পর্কে সচেতন থাকা আপনার কর্তব্য। মেনে চলুন জিম ম্যানার্স।

কখন, কী ও কতটা

প্রাপ্ত বয়স্ক যে কোন ব্যক্তির জন্যই রুটিন মেনে খাওয়াটা খুব জরুরী। সকাল, দুপুর, বিকেল ও সন্ধ্যা এ তিনবেলা কী খাবেন ও কী পরিমানে খাবেন তাই জানিয়ে দেয়া হল।
সকাল
সকাল ৭টা ৩০ চা এক কাপ (দুধ ও চিনিযুক্ত); বিস্কিট- ২টি (যে কোন ধরনের বিস্কিটই খাওয়া যাবে তবে ক্রিমযুক্ত বিস্কিট খাওয়া যাবে না)।

সকাল ৯টা ৩০
পাউরুটি ২-৩ পিস ( অল্প ১ চামচ মাখন দিয়ে); ফল ১টি (যে কোন মৌসুমী ফল); ডিম ১টি (৪৫ বছরের পর সপ্তাহে ২ টির বেশী নয়)।

রান্নাঘরে সময় বাঁচান

মেয়েদের জীবন কাটে রান্না ঘরে। এই কথাটার কিন্তু যথেষ্ট যুক্তি আছে। কারণ রান্না খাওয়ার ঝামেলা নিয়ে সারাটা দিন তাদের হাড়ির পেছনে থাকতে হয়। তাই অন্যদিকে নজর দেয়ার সময় হয় না। তবে একটু বুদ্ধি খাটিয়ে কাজ করলে অনেকটা সময় বাঁচিয়ে নেয়া যায়। সেই বুদ্ধিটা জেনে নিন এবার-

কাপড় পরিস্কার

ময়লা কাপড় ধোয়ার অভিজ্ঞতা কম-বেশি সবারই আছে। তবে কাপড়ের ধরন বুঝে কাপড় সাফাই করার নিয়মাবলী সম্পর্কে আমরা অনেকে অজ্ঞ। চলুন এবার জেনে নেই কিভাবে কাপড়ের ধরন বুঝে কাপড় ধোবেন।

বিষাদ বিদায় শেষে

জীবনের কোনো না কোনো পর্যায়ে আমরা যে কেউ ডিপ্রেশনে বা হতাশায় ভুগতে পারি। ডিপ্রেশন বা হতাশা কোন স্থায়ী রোগ নয়। যদিও অনেক বিশেষজ্ঞের মতে ডিপ্রেশনকে রোগ বলে গন্য করা হয়। কোনো কারণে দুঃখকষ্ট যখন আমাদের মনে গভীরভাবে বসে যায়, তার ফলে আমরা যখন আমাদের স্বাভাবিক কাজগুলো করতে পারি না তখনই ডিপ্রেশনের উদ্ভব হয়। দিনে দিনে এই ডিপ্রেশন ক্লিনিক্যাল ডিপ্রেশন বা ডিপ্রেসিভ ডিজঅর্ডার-এ রূপ নেয়। এর পরিণতি খুব ভাল নয়, তা আমাদের জানা। তাই ডিপ্রেশন উড়িয়ে দিয়ে কিভাবে স্বাভাবিক জীবন যাপন করা যায় তার কিছু টিপ্স জেনে নেয়া যাক-

চোখের দৃষ্টি ঠোঁটের জাদু

মুখমন্ডলের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দুটি অংশ হচ্ছে চোখ ও ঠোঁট। মেকআপের সময় এ দুটি অংশের দিকেই বেশি দৃষ্টি দিতে হয়। তাই নিয়ে এবারের আয়োজন

চোখের জন্য
চোখ ছোট হলে

০০ চোখের পাতার কোনার দিকে মিডিয়াম টোনের আইশ্যাডো ব্যবহার করুন।
০০ চোখের পাতার দিকে হালকা রঙের শ্যাডো লাগান।

 ত্বক থাক সুস্থ

গ্রীষ্মকালটা অনেকের একদমই পছন্দ নয়। গরমে ঘাম, ঘামাচি, রোদে পোড়া কালচে দাগ, ব্রণ, অ্যালার্জি যেন পাল্লা দিয়ে হামলা করে। একে তো বাইরে প্রখর রোদ, ঘরেও নেই শান্তি; সেখানেও লোডশেডিং-অত্যাচার। গরমে যাঁরা ত্বকের বিভিন্ন সমস্যায় ভুগছেন তাঁদের সমাধান নিয়ে বলেছেন হলিফ্যামিলি মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের ত্বক বিশেষজ্ঞ সৈয়দ আফজালুল করিম ও রূপবিশেষজ্ঞ রাহিমা সুলতানা।

 ঝকঝকে স্নানঘর

দৈনন্দিন ব্যবহারের ফলে অপরিচ্ছন্ন হয়ে পড়ে স্নানঘর। এতে ঘরের সৌন্দর্য তো নষ্ট হয়ই, নানা রোগজীবাণুও সৃষ্টি হয়। তাই কীভাবে স্নানঘর ঝকঝকে রাখবেন, সে বিষয়ে জানালেন গার্হস্থ্য অর্থনীতি মহাবিদ্যালয়ের গৃহ-ব্যবস্থাপনা ও গৃহায়ণ বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক সেলিনা আখতার।

 নানা স্বাদের আচার


নানা রকম মৌসুমি ফল পাওয়া যাচ্ছে বাজারে। এসব দিয়ে আচার বানানোর এখনই সময়। প্রাণ-প্রথম আলো জাতীয় আচার প্রতিযোগিতা ২০০৯-এ ‘বর্ষসেরা আচার’ পুরস্কার জিতেছেন গওহর আফজা। তাঁর বানানো কয়েক স্বাদের আচার তৈরির প্রণালি দেওয়া হলো

গরমেও নষ্ট হবে না খাবার

এই গরমে খাবার ভালো রাখাটা বেশ সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে একে তো ঘন ঘন লোডশেডিংয়ে রেফ্রিজারেটর ভালো কাজ করছে না, তার ওপর প্রচণ্ড গরম খাবার নষ্ট হওয়ার এ দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে অনেককেই তাই এই গরমে কাঁচা সবজি, মাছ, মাংস ও রান্না করা খাবার সংরক্ষণ করার নানা টিপস দিয়েছেন রান্না ও পুষ্টিবিদ সিদ্দিকা কবীর

 এবার পাঁচ মিশালি মাছ

সাদা ভাতের সঙ্গে পাঁচমিশালি মাছ? জিভে তো জল আসবেই, তাই না? দেখে নিন শাহানা পারভীনের দেওয়া পাঁচমিশালি মাছের কয়েক পদ

ছোট মাছের ঝাল পাতোড়া
উপকরণ: ছোট মাছ ৩০০ গ্রাম (কেটে ও ধুয়ে রাখা), পেঁয়াজ কুচি (একটু মোটা) এক কাপ, কাঁচামরিচ আট-১০টি, রসুন সাত-আট কোয়া, হলুদ সামান্য, লবণ স্বাদমতো, সরিষার তেল প্রয়োজনমতো।
প্রণালি: কাঁচামরিচ ও রসুন একসঙ্গে তাওয়ায় টেলে নিয়ে বেটে নিতে হবে। এবার ওপরের সব উপকরণ দিয়ে একসঙ্গে মাছ হালকা হাতে মেখে সিকি কাপ পানি দিয়ে মৃদু আঁচে কলাপাতা অথবা কাড়াইয়ে বসিয়ে দেওয়া যায়। মাছ পোড়া পোড়া হলে নামিয়ে গরম ভাতের সঙ্গে পরিবেশন করুন।

 আশা-ভরসায় পরিবার

পাড়ার বখাটে ছেলের বাজে কথার প্রতিবাদ করেছিল কিশোরীটি। জবাবে আরও বাজে কথা আর চড় খেতে হলো সেই ছেলের কাছে। দুঃখী, অভিমানী কিশোরীটি একটু ভরসা করার, কাঁধে মাথা রেখে একটু কাঁদার মতো কাউকে পায়নি। ছেলেটার ওপর না যত, তার চেয়ে বেশি হয়তো গোটা পৃথিবীর ওপর অভিমানে বিষ খেয়ে, তাজা জীবনটার ইতি ঘটিয়ে দিল সে। পাঠক, এ গল্প তো আপনি হামেশা পড়ছেন পত্রিকায়।
ফলোআপ নিউজে পড়ছেন সেই বখাটে কিশোর কেমন ছিল, ভালো মা-বাবার সন্তান হয়েও যে কিনা লেখাপড়া ছেড়ে বখাটে হয়েছে, হয়তো নাম লিখিয়েছে মাদকগ্রহণকারীদের দলেও। কিন্তু আমরা কি ভেবে দেখেছি সমাজে কেন সৃষ্টি হচ্ছে বখাটে, মাদকাসক্ত, সন্ত্রাসী বা নারীর উত্ত্যক্তকারী? কেন তাদের উৎপাত সইতে না পেরে আত্মঘাতীহচ্ছে প্রাণোচ্ছল কিশোরী?

Wednesday, May 5, 2010

মা-মেয়ের বন্ধুতা

আধো আধো বুলি। ছোট ছোট পা। ঘরময় বিচরণ ছোট্ট মেয়েটির। পুতুল আর রান্নাবান্নার খেলা পাশ কাটিয়ে ধীরে ধীরে বড় হতে থাকে। দুরন্ত শৈশব কাটিয়ে পা দেয় কৈশোরে। হতে থাকে তার শারীরিক ও মানসিক পরিবর্তন। চারপাশের জগৎটাকে অনেক বড় লাগে মেয়েটির। চিন্তাভাবনা, ধ্যান-ধারণায় আসে নতুনত্ব। তখন হঠাৎই নিজের কিশোরী মেয়েটিকে অচেনা লাগে মায়ের। এই কী আমার সেই মেয়ে! অভিভাবকেরা এ পরিবর্তন মেনে নিতে পারেন না। ইঁচড়েপাকা মনে করে অনেক ক্ষেত্রেই। মেয়েটিও তার মনের কথা কাউকে খুলে বলতে পারে না। দ্বিধাদ্বন্দ্বের ভেতরে সে আশ্রয় খুঁজে নেয় পরিবারের বাইরে। হয়ে পড়ে মোহগ্রস্ত। অনেকেই তখন ভুল করে। বিপদে জড়িয়ে পড়ে নিজের অজান্তেই।

Sunday, May 2, 2010

 মোরা যাত্রী একই তরণীর

সাদিয়া আহমেদ পড়াশোনার ফাঁকে ফাঁকে কাজ করতেন একটি বিজ্ঞাপনী সংস্থায়। কাজের পরিবেশটা ছিল চমৎকার। পড়াশোনার সঙ্গে মিলিয়ে কাজ করার জন্য সম্প্রতি সাদিয়া যোগ দিয়েছেন একটি বহুজাতিক সংস্থায়। নতুন চাকরির জায়গায় সবার সঙ্গে আনুষ্ঠানিকভাবে কথা বলা, মাপা হাসি, কাজের ক্ষেত্রে অনেক বেশি প্রমাণ রাখা এবং সর্বোপরি সময়ের বাইরে আর এক সেকেন্ডও অফিসে নয়—এ বিষয়গুলো নিয়ে তিনি বেশ মুষড়ে পড়েছিলেন। কিন্তু সময়ের সঙ্গে একটু একটু করে যেন সাদিয়া নিজেকে খাপ খাইয়ে নিচ্ছেন। এখন তিনি বুঝে গেছেন, এসব করপোরেট অফিসে আচার-আচরণের ক্ষেত্রে যে অলিখিত বিধি-বিধান আছে, সেগুলো যথাযথভাবে মেনে চলতে পারলেই সব ঠিকঠাক

নিজেই করুন নিজের সাজ

ব্যস্ততা এখন সবারই, দাওয়াতের আগে পারলারে গিয়ে সাজা সব সময় হয় না। বাসায় বেইস মেকআপ করার সহজ পদ্ধতি জানাচ্ছেন কিউবেলার রূপবিশেষজ্ঞ ফারজানা আরমান।
১. মুখ ভালোভাবে ধুয়ে পরিষ্কার করে নিন। তৈলাক্ত ত্বকের অধিকারীরা তুলার সাহায্যে টোনার লাগান। না হলে ওয়াটার-বেইসড অয়েল-ফ্রি ময়েশ্চারাইজার লাগাতে পারেন। যাঁদের ত্বক শুষ্ক, তাঁরা ময়েশ্চারাইজার লাগান। এরপর পাঁচ থেকে ১০ মিনিট অপেক্ষা করুন।